ঢাকা: সোমবার, ৪ আগস্ট ২০২৫

Follow :

31°C
ঢাকা সোমবার, ৪ আগস্ট ২০২৫

জুলাই আন্দোলন

‘সত্য জানা সবার অধিকার, চলুন কিছু সত্য জেনে নিই’

সময়ের কথা নিউজ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার, ১৯:৫৩ ৪ মিনিটে পড়ুন

সত্য জানা সবার অধিকার চলুন কিছু সত্য জেনে নিই। জুলাই আন্দোলনে সমন্বয়ক থাকাকালীন আমার দেখা শিবির…
আমি একবার বেশকিছু প্রশ্ন করেছিলাম যার উত্তর আজ লিখছি।

১/ ১৮ জুলাই থেকে ইন্টারনেট চলে গেলে কিভাবে কর্মসূচি আসে, নাম ঠিক হয় এবং সমন্বয়করা কোথায় ছিল?

১৮ জুলাই থেকে বেশিরভাগ সমন্বয়কদের কোন খোঁজ ছিল না। আসিফ, নাহিদ ভাইরা গুম হওয়ার পর মাহফুজ ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ হয়। তিনি সরাসরি বলেছিল এসব আন্দোলন তান্দোলনে আমি আর নেই। তখন থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত মাহফুজের তেমন কোন সংযোগ ছিল না। এই সময়ে কাদের,মাহিন,রিফাত,মাসুদ ভাইদের নিরাপদে আশ্রয় দেয় শিবির ( সেইফ হোম)।

যখন মেডিকেল ও এম্বাসির আশেপাশে থেকে এদের চারজনকে গ্রেপ্তার করতে সিভিলে চারদিকে ঘিরে ফেলে তখন শিবির এম্বুলেন্স ম্যানেজ করে সেটাতে করে তাদেরকে বের করে আনে। পরে তাদেরকে উত্তরা ও যাত্রাবাড়ীর দিকে শিবিরের মেসে রাখে।

এই সময় তাদের নামে বিবৃতি গুলো শিবির প্রচার করতো এবং কর্মসূচি নির্ধারণ করতো জুনায়েদ, সিবগাহ,সাদিক,ফরহাদ, মির্জা গালিব,শিশির মনির ভাইরা এছাড়াও ঢাবির সাবেক ৪জন সভাপতি সরাসরি থাকতো। ঠিক করে মাসুদ,কাদের,রিফাত,মাহিন ভাইদের সাথে কথা বলে ফাইনাল করে প্রচার করতো। রিফাত, মাসুদরা যে ভিডিও বার্তা দিতো সেই রুমটাই ছিল শিবিরের মেসের এবং ফোনের ভিডিও রেকর্ডারো ছিল শিবিরের। এই ক্ষেত্রে অনেক এক্টিভিস্ট,সাংবাদিকরা পরামর্শ দিতো।

২/ আমি গুলিতে আহত হলে কোথায় ছিলাম?

আমি ১৮ তারিখ আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়। ঐ দিন আজিমপুরে আন্দোলন করছিলাম ছাত্রদরে ভাইদের সাথে। ছাত্রদলের ভাইরা পর্যাপ্ত ফেস্ট,পানি এবং লাঠি নিয়ে এসেছিল। আমি আহত হলে এক ছাত্রদলের ভাইকে নিয়ে আজিমপুর থেকে বের হয়। পরবর্তীতে শিবিরের মেসে নিয়ে যায় আমাকে।

৩/ লাল কাপড় ও লাল প্রোফাইল এবং মেমোরাইস আওয়ার হিরো প্রোগ্রােমর আইডিয়া কার ছিল?

শোক প্রত্যাক্ষাণ করে ভিন্ন কর্মসূচি দিতে বলেন জুনায়েদ ভাই। তিনি সম্ভবত সবুজ বা কালো কাপড় দিতে বলছিলেন। সেই জায়গায় মাহিন ভাই লাল কাপড় দিতে বলেন। আর মেমোরাইস আওয়ার হিরো ছিল জুনায়েদ ভাই এবং রাফে সালমান রিফাত ভাইয়ের পরামর্শে।

৪/ ড. ইউনুসকে সর্বপ্রথম রিচ কে করে?

ইউনুসের সাথে সর্বপ্রথম যোগাযোগ করে সাদিক কায়েম ভাই। ২/৩ আগস্ট তিনি ইমেইল করেন। আসিফ ভাইয়ের কথামতো যদি অন্য কেউ করে থাকে দুইজনেরটা টাইমিং যাচাই করতে পারে।

৫/ সারাদেশে কাউকে না চিনে সমন্বয়ক কমিটি ঘোষণা করে কেমনে?

এটা সম্পূর্ণ করেছিল শিবির। সারাদেশে তাদের দলীয় কমিটিকে সাথে নিয়ে কয়েকজন ভাইরের আন্দোলনের এক্টিভ দেখে নাম দেয়। সেজন্য ঢাকার বাইরের সমন্বয়করা বেশিরভাগ শিবিরের।

৬/ এক দফার পরিকল্পনা কবে থেকে নেওয়া হয় এবং পোস্টার ডিজাইন শুরু হয় কয় তারিখ?

২৩ জুলাই থেকে সর্বপ্রথম ১দফার পরিকল্পনা করা হয়। ঐদিন রাত থেকে পোস্টার ডিজাইন করা শুরু করে ঢাবি শিবিরের প্রচার,মিডিয়া এবং আইটি বিভাগ। আমরা আপনারা যে পোস্টার ব্যাবহার করেছি তার অনেকটায় তাদের। প্রচার শুরু হলে সারাদেশে স্বতস্ফুর্ত হয়ে অনেকেই করেছে।

৭/ শাহবাগ বা অন্য জায়গায় পানি, শরবত গুলো কোথা থেকে আসতো?

শাহবাগে এই পানির দায়িত্ব ছিলাম আমি আর আব্দুল কাদের ভাই। আরো কয়েকজন ছিল। শিবিরের তৎকালীন ছাত্র আন্দোলন সম্পাদক সব পানি আর শরবত কিনে কাদের ভাইয়ের হাতে দিতো। আমরা সেখান থেকে নিয়ে বিতরণ করতাম। শাহবাগে ফুলের দোকানের দিকে একটা পানির দোকান আছে ওটার সাথে কন্ডাক্ট করেছিল শিবির। ওখান থেকে অনেক পানি আনা হতো। বাদবাকি নাস্তা কারওয়ান বাজার থেকে আনতো বর্তমান ছাত্র অধিকার সম্পাদক।

৮/ সমন্বয়করা ডিবিতে গুম থাকা অবস্থায় স্যারদের কারা পাঠিয়েছিল?

স্যারদের সাথে যোগাযোগ করলেই এর উত্তর পাবেন। এই ক্ষেত্রে বিএনপি এবং জামায়াত আর সাদিক কায়েম কাজ করেছে। সাদা দলের শিক্ষকদের তারা ম্যানেজ করে ডিবিতে পাঠিয়েছল।

৯/ আন্দোলন একটা কোডিং ভাষা ব্যাবহারের কথা শুনা যায়। এমন কিছু ভাষায় কথা বলতে আন্দোলনের মাঠে দেখেছি শিবির নেতাদের। অনেকেই এই ভাষাগুলো ব্যাবহার করতো।

১০/ ইউনুস স্যারকে লেখা লেটারটা কে লিখেছিল?

এইটা লিখেছিল এস এম ফরহাদ। সালমান নামে গোয়েন্দাদের ফাঁকি দিতো সাদিক কায়েম। তারা যোগাযোগ করার জন্য তাদের নেতা কর্মীদের এক্সট্রা সিম ব্যাবহার করতো। সংবাদমাধ্যমে ৯ দফা পাঠাতে এইরকম অনেক সিম ব্যাবহার করা হয়।

১১/ আব্দুল কাদের ভাইকে ৯ দফা ওর নামে হয়ছে জানতো না। সে তখন ঘুম ছিল। তার নামে সাদিক ভাই সবজায়গায় নিউজে পাঠায় এটি। পরে ঘুম থেকে উঠলে ওনাকে বলে এ ব্যাপারে যে তাকে অনেকেই কল করবে সে যেন বলে তার পক্ষ থেকে গিয়েছে এটি। যাত্রাবাড়ীতে আব্দুল কাদেরকে যে মোবাইল কিনে দেওয়া হয় তা দিয়েছিল শিবির। তার ভাউচার এখনো তাদের কাছে আছে।

আরেকটা কথা এড করি,

১৫ তারিখ যখন ছাত্রলীগ মিছিলে হামলা করলে ১৬ তারিখের কর্মসূচিতে হামলা হবে এটা সবাই জানতো। সে জন্য ১৬ তারিখ সাইন্সের হল গুলো সহ শহীদ মিনারে যে সবুজ পাইপ ও লাঠিগুলো আনছিলো সে সব কিনে এনেছিল শিবির। তাদের নেতা কর্মীদের দিয়ে আনায়। আমি যে বাসায় ছিলাম ঐ বাসায় রেখেছিল সেসব। মোটামুটি ৩০০০+ লাঠি ছিল ওখানে।

বি:দ্র: পরীক্ষা থাকার কারণে সকালে পোস্ট দিয়ে চলে গিয়েছিলাম। হতে পারে আমার অনেক ইনফরমেশনে ভুল আছে। আমার জানা মতে যা ভুল ছিল শব্দগতভাবে তা ইডিট করে দিয়েছি। আবকরো বলছি এটা আমার দেখা কথা, এর বাইরে সবার ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিতে ইতিহাস থাকবে। এটা স্বাভাবিক, সবাই সত্য ইতিহাস লিখলে একটা জাতির কাছে আমরা অপরাধী হবো না।

জনপ্রিয় বিষয়

জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই আন্দোলন

‘সত্য জানা সবার অধিকার, চলুন কিছু সত্য জেনে নিই’

সত্য জানা সবার অধিকার চলুন কিছু সত্য জেনে নিই। জুলাই আন্দোলনে সমন্বয়ক থাকাকালীন আমার দেখা শিবির…
আমি একবার বেশকিছু প্রশ্ন করেছিলাম যার উত্তর আজ লিখছি।

১/ ১৮ জুলাই থেকে ইন্টারনেট চলে গেলে কিভাবে কর্মসূচি আসে, নাম ঠিক হয় এবং সমন্বয়করা কোথায় ছিল?

১৮ জুলাই থেকে বেশিরভাগ সমন্বয়কদের কোন খোঁজ ছিল না। আসিফ, নাহিদ ভাইরা গুম হওয়ার পর মাহফুজ ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ হয়। তিনি সরাসরি বলেছিল এসব আন্দোলন তান্দোলনে আমি আর নেই। তখন থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত মাহফুজের তেমন কোন সংযোগ ছিল না। এই সময়ে কাদের,মাহিন,রিফাত,মাসুদ ভাইদের নিরাপদে আশ্রয় দেয় শিবির ( সেইফ হোম)।

যখন মেডিকেল ও এম্বাসির আশেপাশে থেকে এদের চারজনকে গ্রেপ্তার করতে সিভিলে চারদিকে ঘিরে ফেলে তখন শিবির এম্বুলেন্স ম্যানেজ করে সেটাতে করে তাদেরকে বের করে আনে। পরে তাদেরকে উত্তরা ও যাত্রাবাড়ীর দিকে শিবিরের মেসে রাখে।

এই সময় তাদের নামে বিবৃতি গুলো শিবির প্রচার করতো এবং কর্মসূচি নির্ধারণ করতো জুনায়েদ, সিবগাহ,সাদিক,ফরহাদ, মির্জা গালিব,শিশির মনির ভাইরা এছাড়াও ঢাবির সাবেক ৪জন সভাপতি সরাসরি থাকতো। ঠিক করে মাসুদ,কাদের,রিফাত,মাহিন ভাইদের সাথে কথা বলে ফাইনাল করে প্রচার করতো। রিফাত, মাসুদরা যে ভিডিও বার্তা দিতো সেই রুমটাই ছিল শিবিরের মেসের এবং ফোনের ভিডিও রেকর্ডারো ছিল শিবিরের। এই ক্ষেত্রে অনেক এক্টিভিস্ট,সাংবাদিকরা পরামর্শ দিতো।

২/ আমি গুলিতে আহত হলে কোথায় ছিলাম?

আমি ১৮ তারিখ আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়। ঐ দিন আজিমপুরে আন্দোলন করছিলাম ছাত্রদরে ভাইদের সাথে। ছাত্রদলের ভাইরা পর্যাপ্ত ফেস্ট,পানি এবং লাঠি নিয়ে এসেছিল। আমি আহত হলে এক ছাত্রদলের ভাইকে নিয়ে আজিমপুর থেকে বের হয়। পরবর্তীতে শিবিরের মেসে নিয়ে যায় আমাকে।

৩/ লাল কাপড় ও লাল প্রোফাইল এবং মেমোরাইস আওয়ার হিরো প্রোগ্রােমর আইডিয়া কার ছিল?

শোক প্রত্যাক্ষাণ করে ভিন্ন কর্মসূচি দিতে বলেন জুনায়েদ ভাই। তিনি সম্ভবত সবুজ বা কালো কাপড় দিতে বলছিলেন। সেই জায়গায় মাহিন ভাই লাল কাপড় দিতে বলেন। আর মেমোরাইস আওয়ার হিরো ছিল জুনায়েদ ভাই এবং রাফে সালমান রিফাত ভাইয়ের পরামর্শে।

৪/ ড. ইউনুসকে সর্বপ্রথম রিচ কে করে?

ইউনুসের সাথে সর্বপ্রথম যোগাযোগ করে সাদিক কায়েম ভাই। ২/৩ আগস্ট তিনি ইমেইল করেন। আসিফ ভাইয়ের কথামতো যদি অন্য কেউ করে থাকে দুইজনেরটা টাইমিং যাচাই করতে পারে।

৫/ সারাদেশে কাউকে না চিনে সমন্বয়ক কমিটি ঘোষণা করে কেমনে?

এটা সম্পূর্ণ করেছিল শিবির। সারাদেশে তাদের দলীয় কমিটিকে সাথে নিয়ে কয়েকজন ভাইরের আন্দোলনের এক্টিভ দেখে নাম দেয়। সেজন্য ঢাকার বাইরের সমন্বয়করা বেশিরভাগ শিবিরের।

৬/ এক দফার পরিকল্পনা কবে থেকে নেওয়া হয় এবং পোস্টার ডিজাইন শুরু হয় কয় তারিখ?

২৩ জুলাই থেকে সর্বপ্রথম ১দফার পরিকল্পনা করা হয়। ঐদিন রাত থেকে পোস্টার ডিজাইন করা শুরু করে ঢাবি শিবিরের প্রচার,মিডিয়া এবং আইটি বিভাগ। আমরা আপনারা যে পোস্টার ব্যাবহার করেছি তার অনেকটায় তাদের। প্রচার শুরু হলে সারাদেশে স্বতস্ফুর্ত হয়ে অনেকেই করেছে।

৭/ শাহবাগ বা অন্য জায়গায় পানি, শরবত গুলো কোথা থেকে আসতো?

শাহবাগে এই পানির দায়িত্ব ছিলাম আমি আর আব্দুল কাদের ভাই। আরো কয়েকজন ছিল। শিবিরের তৎকালীন ছাত্র আন্দোলন সম্পাদক সব পানি আর শরবত কিনে কাদের ভাইয়ের হাতে দিতো। আমরা সেখান থেকে নিয়ে বিতরণ করতাম। শাহবাগে ফুলের দোকানের দিকে একটা পানির দোকান আছে ওটার সাথে কন্ডাক্ট করেছিল শিবির। ওখান থেকে অনেক পানি আনা হতো। বাদবাকি নাস্তা কারওয়ান বাজার থেকে আনতো বর্তমান ছাত্র অধিকার সম্পাদক।

৮/ সমন্বয়করা ডিবিতে গুম থাকা অবস্থায় স্যারদের কারা পাঠিয়েছিল?

স্যারদের সাথে যোগাযোগ করলেই এর উত্তর পাবেন। এই ক্ষেত্রে বিএনপি এবং জামায়াত আর সাদিক কায়েম কাজ করেছে। সাদা দলের শিক্ষকদের তারা ম্যানেজ করে ডিবিতে পাঠিয়েছল।

৯/ আন্দোলন একটা কোডিং ভাষা ব্যাবহারের কথা শুনা যায়। এমন কিছু ভাষায় কথা বলতে আন্দোলনের মাঠে দেখেছি শিবির নেতাদের। অনেকেই এই ভাষাগুলো ব্যাবহার করতো।

১০/ ইউনুস স্যারকে লেখা লেটারটা কে লিখেছিল?

এইটা লিখেছিল এস এম ফরহাদ। সালমান নামে গোয়েন্দাদের ফাঁকি দিতো সাদিক কায়েম। তারা যোগাযোগ করার জন্য তাদের নেতা কর্মীদের এক্সট্রা সিম ব্যাবহার করতো। সংবাদমাধ্যমে ৯ দফা পাঠাতে এইরকম অনেক সিম ব্যাবহার করা হয়।

১১/ আব্দুল কাদের ভাইকে ৯ দফা ওর নামে হয়ছে জানতো না। সে তখন ঘুম ছিল। তার নামে সাদিক ভাই সবজায়গায় নিউজে পাঠায় এটি। পরে ঘুম থেকে উঠলে ওনাকে বলে এ ব্যাপারে যে তাকে অনেকেই কল করবে সে যেন বলে তার পক্ষ থেকে গিয়েছে এটি। যাত্রাবাড়ীতে আব্দুল কাদেরকে যে মোবাইল কিনে দেওয়া হয় তা দিয়েছিল শিবির। তার ভাউচার এখনো তাদের কাছে আছে।

আরেকটা কথা এড করি,

১৫ তারিখ যখন ছাত্রলীগ মিছিলে হামলা করলে ১৬ তারিখের কর্মসূচিতে হামলা হবে এটা সবাই জানতো। সে জন্য ১৬ তারিখ সাইন্সের হল গুলো সহ শহীদ মিনারে যে সবুজ পাইপ ও লাঠিগুলো আনছিলো সে সব কিনে এনেছিল শিবির। তাদের নেতা কর্মীদের দিয়ে আনায়। আমি যে বাসায় ছিলাম ঐ বাসায় রেখেছিল সেসব। মোটামুটি ৩০০০+ লাঠি ছিল ওখানে।

বি:দ্র: পরীক্ষা থাকার কারণে সকালে পোস্ট দিয়ে চলে গিয়েছিলাম। হতে পারে আমার অনেক ইনফরমেশনে ভুল আছে। আমার জানা মতে যা ভুল ছিল শব্দগতভাবে তা ইডিট করে দিয়েছি। আবকরো বলছি এটা আমার দেখা কথা, এর বাইরে সবার ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিতে ইতিহাস থাকবে। এটা স্বাভাবিক, সবাই সত্য ইতিহাস লিখলে একটা জাতির কাছে আমরা অপরাধী হবো না।

জনপ্রিয় ক্যাটাগরি

জনপ্রিয় সংবাদ