অলিম্পিক ফুটবলে সবচেয়ে সফল দল যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৯৬ সালে মেয়েদের ফুটবল এই ক্রীড়া মহাযজ্ঞে অন্তর্ভুক্তির পর চারবারই শিরোপা জিতেছে মার্কিন মেয়েরা। আজ শনিবার পঞ্চম শিরোপার স্বপ্নে তারা মুখোমুখি হয়েছিল দুইবারের ফাইনালিস্ট ব্রাজিলের।
লাতিন আমেরিকার দেশকে আগের দুইবারই হারের তেতো স্বাদ দিয়েছিল আমেরিকা।
মার্তাদের সামনে ছিল তাই মধুর প্রতিশোধের হাতছানি। কিন্তু প্যারিসেও অগৌরবের রেকর্ডটা বদলাতে পারেনি তারা। আবারও তাদের সন্তুষ্ট থাকতে হলো রুপার পদক জিতে। পিএসজির ঘরের মাঠ পার্ক দ্য প্রিন্সেসে ব্রাজিলের মেয়েদের হারিয়ে আবারও অলিম্পিক ফুটবলে সোনার পদক গলায় জড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মেয়েরা।
এ নিয়ে তিনবার ফাইনালে উঠে প্রতিবার হারতে হলো ব্রাজিলকে। প্রথমার্ধটা যুক্তরাষ্ট্রকে রুখে দিয়েছিলেন মার্তারা। প্রথম পঁয়তাল্লিশ মিনিটের খেলা শেষ হয় গোলশূন্য সমতায়। দ্বিতীয়ার্ধে আর আমেরিকাকে আটকে রাখতে পারেনি ব্রাজিলের মেয়েরা।
৫৭ মিনিটে ম্যালোরি সোয়ানসন কাঙ্ক্ষিত গোলটি এনে দেন যুক্তরাষ্ট্রকে। তার ওই গোলই সোনালি আনন্দে ভাসিয়েছে মার্কিন মেয়েদের। এএফপি
অলিম্পিক ফুটবলে সবচেয়ে সফল দল যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৯৬ সালে মেয়েদের ফুটবল এই ক্রীড়া মহাযজ্ঞে অন্তর্ভুক্তির পর চারবারই শিরোপা জিতেছে মার্কিন মেয়েরা। আজ শনিবার পঞ্চম শিরোপার স্বপ্নে তারা মুখোমুখি হয়েছিল দুইবারের ফাইনালিস্ট ব্রাজিলের।
লাতিন আমেরিকার দেশকে আগের দুইবারই হারের তেতো স্বাদ দিয়েছিল আমেরিকা।
মার্তাদের সামনে ছিল তাই মধুর প্রতিশোধের হাতছানি। কিন্তু প্যারিসেও অগৌরবের রেকর্ডটা বদলাতে পারেনি তারা। আবারও তাদের সন্তুষ্ট থাকতে হলো রুপার পদক জিতে। পিএসজির ঘরের মাঠ পার্ক দ্য প্রিন্সেসে ব্রাজিলের মেয়েদের হারিয়ে আবারও অলিম্পিক ফুটবলে সোনার পদক গলায় জড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মেয়েরা।
এ নিয়ে তিনবার ফাইনালে উঠে প্রতিবার হারতে হলো ব্রাজিলকে। প্রথমার্ধটা যুক্তরাষ্ট্রকে রুখে দিয়েছিলেন মার্তারা। প্রথম পঁয়তাল্লিশ মিনিটের খেলা শেষ হয় গোলশূন্য সমতায়। দ্বিতীয়ার্ধে আর আমেরিকাকে আটকে রাখতে পারেনি ব্রাজিলের মেয়েরা।
৫৭ মিনিটে ম্যালোরি সোয়ানসন কাঙ্ক্ষিত গোলটি এনে দেন যুক্তরাষ্ট্রকে। তার ওই গোলই সোনালি আনন্দে ভাসিয়েছে মার্কিন মেয়েদের। এএফপি