মব জাস্টিস নামে ৫ আগস্টের পর অনেক বিচারহীন কাজ হয়েছে। আইন সাধারণ মানুষ নিজেদের হাতে তুলে নেয়ার চেষ্টা চালিয়েছে। আবার নানা দাবি-দাওয়া নিয়ে প্রতিনিয়তই কেউ না কেউ আন্দোলনে রাস্তায় নামছে। রাজপথ বন্ধ করে দিয়ে মানুষকে কষ্ট দিচ্ছে।
এবার এসব মব জাস্টিস বা কথিত আন্দোলনের বিপক্ষে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। বিশেষ করে বেই মেলায় সৃষ্ট ঘটনাকে কেন্দ্র করেই এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি। একই সঙ্গে ধর্মপ্রাণ মানুষদের উদ্দেশ্যেও কিছু কথা লিখেছেন মাহফুজ।
নিজের ভ্যারিফায়েড ফেসবুজ পেইজে মাহফুজ আলম লিখেছেন, ‘অভ্যুত্থানের পক্ষে হলে মব করা বন্ধ করেন। আর যদি মব করেন, তাইলে আপনাদেরও ডেভিল হিসাবে ট্রিট করা হবে। আজকের ঘটনার পর আর কোন অনুরোধ করা হবে না। আপনাদের কাজ না আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া।
কথিত আন্দোলন আর মবের মহড়া আমরা এখন থেকে শক্ত হাতে মোকাবেলা করব। রাষ্ট্রকে অকার্যকর এবং ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করা হলে একবিন্দু ছাড় দেয়া হবে না।
তৌহিদী জনতা! আপনারা দেড় দশক পরে শান্তিতে ধর্ম ও সংস্কৃতি পালনের সুযোগ পেয়েছেন। আপনাদের আহমকি কিংবা উগ্রতা আপনাদের সে শান্তি বিনষ্টের কারণ হতে যাচ্ছে।
জুলুম করা থেকে বিরত থাকেন, নইলে আপনাদের উপর জুলুম অবধারিত হবে। লা তাযলিমুনা ওলা তুযলামুনা- যুলুম করবেন না, যুলুমের শিকার ও হবেন না। এটাই আপনাদের কাছে শেষ অনুরোধ!’
মব জাস্টিস নামে ৫ আগস্টের পর অনেক বিচারহীন কাজ হয়েছে। আইন সাধারণ মানুষ নিজেদের হাতে তুলে নেয়ার চেষ্টা চালিয়েছে। আবার নানা দাবি-দাওয়া নিয়ে প্রতিনিয়তই কেউ না কেউ আন্দোলনে রাস্তায় নামছে। রাজপথ বন্ধ করে দিয়ে মানুষকে কষ্ট দিচ্ছে।
এবার এসব মব জাস্টিস বা কথিত আন্দোলনের বিপক্ষে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। বিশেষ করে বেই মেলায় সৃষ্ট ঘটনাকে কেন্দ্র করেই এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি। একই সঙ্গে ধর্মপ্রাণ মানুষদের উদ্দেশ্যেও কিছু কথা লিখেছেন মাহফুজ।
নিজের ভ্যারিফায়েড ফেসবুজ পেইজে মাহফুজ আলম লিখেছেন, ‘অভ্যুত্থানের পক্ষে হলে মব করা বন্ধ করেন। আর যদি মব করেন, তাইলে আপনাদেরও ডেভিল হিসাবে ট্রিট করা হবে। আজকের ঘটনার পর আর কোন অনুরোধ করা হবে না। আপনাদের কাজ না আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া।
কথিত আন্দোলন আর মবের মহড়া আমরা এখন থেকে শক্ত হাতে মোকাবেলা করব। রাষ্ট্রকে অকার্যকর এবং ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করা হলে একবিন্দু ছাড় দেয়া হবে না।
তৌহিদী জনতা! আপনারা দেড় দশক পরে শান্তিতে ধর্ম ও সংস্কৃতি পালনের সুযোগ পেয়েছেন। আপনাদের আহমকি কিংবা উগ্রতা আপনাদের সে শান্তি বিনষ্টের কারণ হতে যাচ্ছে।
জুলুম করা থেকে বিরত থাকেন, নইলে আপনাদের উপর জুলুম অবধারিত হবে। লা তাযলিমুনা ওলা তুযলামুনা- যুলুম করবেন না, যুলুমের শিকার ও হবেন না। এটাই আপনাদের কাছে শেষ অনুরোধ!’