টর্চার সেল (নির্যাতনকেন্দ্র) পরিদর্শনে মো. নাহিদ ইসলাম এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত জুলাই মাসে বর্তমান তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে তুলে নিয়ে যায় সাদাপোশাকের লোকজন। পরে তাদের টর্চার সেলে (নির্যাতনকেন্দ্র) রাখা হয়।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ বুধবার রাজধানীর তিনটি এলাকায় গোপন বন্দিশালা পরিদর্শন করেছেন, যা ‘আয়নাঘর’ নামে পরিচিত। এ সময় সঙ্গে ছিলেন নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ। এদিন পরিদর্শনে গিয়ে তাদের তুলে নিয়ে রাখা টর্চার সেলের কক্ষগুলো শনাক্ত করেন তারা।
প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব শুচিস্মিতা তিথি আজ তার ফেসবুকে দেওয়া পৃথক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন। একটি পোস্টে তিনি একটি কক্ষের কয়েকটি ছবি দিয়েছেন। একটি ছবিতে নাহিদ ইসলাম রয়েছেন।
শুচিস্মিতা তিথি লিখেছেন, গত জুলাইয়ে সাদাপোশাকে তুলে নেওয়ার পর ডিজিএফআইয়ের এই টর্চার সেলে (নির্যাতনকেন্দ্র) রাখা হয়েছিল নাহিদ ইসলামকে। আজ সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে কক্ষটি শনাক্ত করেন নাহিদ। এই কক্ষের এক পাশে টয়লেট (শৌচাগার) হিসেবে একটি বেসিনের মতো ছিল বলে জানান তিনি। ৫ আগস্টের পর এই সেলগুলোর মাঝের দেয়াল ভেঙে ফেলা হয়, দেয়াল রং করা হয়।
শুচিস্মিতা তিথি আরেকটি পোস্টে অপর একটি কক্ষের কয়েকটি ছবি দিয়েছেন। একটি ছবিতে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া রয়েছেন।
এই ছবির ক্যাপশনে শুচিস্মিতা তিথি লেখেন, গত জুলাইয়ে সাদাপোশাকে তুলে নেওয়ার পর ডিজিএফআইয়ের এই টর্চারসেলে রাখা হয়েছিল আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে। আজ সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে কক্ষটি চিনতে পেরেছেন তিনি। দেয়ালের ওপরের অংশের খোপগুলোয় এগজোস্ট ফ্যান ছিল বলে জানান তিনি।
গোপন বন্দিশালা পরিদর্শনকালে নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ছাড়াও ছিলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান প্রমুখ।
টর্চার সেল (নির্যাতনকেন্দ্র) পরিদর্শনে মো. নাহিদ ইসলাম এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত জুলাই মাসে বর্তমান তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে তুলে নিয়ে যায় সাদাপোশাকের লোকজন। পরে তাদের টর্চার সেলে (নির্যাতনকেন্দ্র) রাখা হয়।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ বুধবার রাজধানীর তিনটি এলাকায় গোপন বন্দিশালা পরিদর্শন করেছেন, যা ‘আয়নাঘর’ নামে পরিচিত। এ সময় সঙ্গে ছিলেন নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ। এদিন পরিদর্শনে গিয়ে তাদের তুলে নিয়ে রাখা টর্চার সেলের কক্ষগুলো শনাক্ত করেন তারা।
প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব শুচিস্মিতা তিথি আজ তার ফেসবুকে দেওয়া পৃথক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন। একটি পোস্টে তিনি একটি কক্ষের কয়েকটি ছবি দিয়েছেন। একটি ছবিতে নাহিদ ইসলাম রয়েছেন।
শুচিস্মিতা তিথি লিখেছেন, গত জুলাইয়ে সাদাপোশাকে তুলে নেওয়ার পর ডিজিএফআইয়ের এই টর্চার সেলে (নির্যাতনকেন্দ্র) রাখা হয়েছিল নাহিদ ইসলামকে। আজ সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে কক্ষটি শনাক্ত করেন নাহিদ। এই কক্ষের এক পাশে টয়লেট (শৌচাগার) হিসেবে একটি বেসিনের মতো ছিল বলে জানান তিনি। ৫ আগস্টের পর এই সেলগুলোর মাঝের দেয়াল ভেঙে ফেলা হয়, দেয়াল রং করা হয়।
শুচিস্মিতা তিথি আরেকটি পোস্টে অপর একটি কক্ষের কয়েকটি ছবি দিয়েছেন। একটি ছবিতে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া রয়েছেন।
এই ছবির ক্যাপশনে শুচিস্মিতা তিথি লেখেন, গত জুলাইয়ে সাদাপোশাকে তুলে নেওয়ার পর ডিজিএফআইয়ের এই টর্চারসেলে রাখা হয়েছিল আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে। আজ সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে কক্ষটি চিনতে পেরেছেন তিনি। দেয়ালের ওপরের অংশের খোপগুলোয় এগজোস্ট ফ্যান ছিল বলে জানান তিনি।
গোপন বন্দিশালা পরিদর্শনকালে নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ছাড়াও ছিলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান প্রমুখ।